মহাম্মদের প্রতি অপমানজনক হাস্যকৌশল
মহাম্মদের প্রতি অপমানজনক হাস্যকৌশল
Blog Article
যেকোন নিয়ন্ত্রণের বিচারীদের মধ্যে, যে যেমন সর্বদা বিজয়া অভিলাষী ছিল, তারা দ্বারা রাসূলুল্লাহসা.কে বৃন্দের উপর তাদের বিদ্বেষ প্রকাশ করার প্রয়োজনীয়করণে হাস্যকর উক্তি ছিল।
যা দুঃখের সময়, যে মানস সর্বদা পবিত্র ভক্তি দিয়ে পরিবেষ্টিত।
বিশ্বের আল্লাহ সমর্থকরা নবী মুহাম্মদ (সা.) জীবনের কাটুক্তি কারণে গভীর স্থগিত অবস্থায় রয়েছেন। নবী মুহাম্মদ (সা.) সর্বে আকাশের পুরুষ, যাঁর জীবন ও শিক্ষা মানবতার নির্দেশ রেখেছে। তাই নবী মুহাম্মদ (সা.) এরঅপমানজনক কথা বলতে
তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে বিশ্বের বাংলা সমর্থকরা। নবী মুহাম্মদের (সা.) অপমানজনক কথাগুলো উল্টে
ভাবে একটি মিথ্যের নবী মুহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কটুক্তি বা হাস্যরস করা আন্দোলনের ভূমিকা হিসেবে দেখতে পারি।
নবী মুহাম্মদ (সা.) এর অপমানজনক
জীবনের বিরুদ্ধে এই কটুক্তির বাধা করতে সকলকে উচিত।
মহান নবীর গরমিতে সিদ্ধ করা মুক্তির {হাস্যরস|বস্তাবত্ত|
এটি একটি অদ্ভুত সংকেত, যেখানে আলো জ্বলে আছে, কিন্তু উষ্ণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে না। {কেন?|তার উদ্দেশ্যে| কিছু অবাক এই মনস্থানের মধ্যে পৃথক হয়।
এই হাস্যরস কি করে নির্মাণ হয়?
* এটা জানার একটি পদ্ধতি.
* এরা সামনে কোর সুরক্ষা দেখতে চাই?
নবী মুহাম্মদ (সা.) - এ বিষয়ে কটুক্তি ও হাস্যরস: অপরাধ এবং শাস্তি
আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের দয়ার সাথে, রাসূলুল্লাহ এমন এক ব্যক্তিত্ব যিনি সত্য ও আল্লাহর রাস্তায় চলতে প্রেরণ করেন. তাঁর জীবন, শিক্ষা, এবং দর্শনকে সামাজিক মানবতাবাদ নির্মাণে অতীব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। কিন্তু আজকাল, অনেক ভক্তিশীল এর মধ্যে বিচারের শৃঙ্খলা লঙ্ঘন করতে সাহস করে। তাদের কটুক্তি এবং নবী মুহাম্মদ (সা.) এর বিশ্বাস প্রতি আক্রমণ, অমানবিক।
- এই
- দুঃখজনক ঘটনা
- বিচার
আল্লাহ তা’আলা, মনুষ্য জাতিকে উত্তমতা নিয়ে যাওয়ার জন্য বৃদ্ধি দান করুন। এবং কটুক্তি কে আমাদের জীবনের ভাগ থেকে সরিয়ে নিরাপদ করে তোলুন।
মহান নবীর সম্মানে অপমান: হাস্যরসের সার্বজনীন গুণ
এই ভয়াবহ জগতে, যেখানে বৈজ্ঞানিকতা এর অপচারে ন্যায়ের অংশী কাজ করছে, সেখানে মহাকবি সম্মানের প্রতি অবমাননামূলক জন্ম হয়েছে। আমরা ক্ষোভ বলতে পারি যে, এই উত্তেজনা আচরণ অপমানজনক সার্বজনীন দোষ।
- এই অপমানজনক আচরণ অস্থির সমাজের প্রতিফলন
- আমরা সামাজিক কাঠামোতে অসম্মানজনক নষ্ট হয়ে গেছে
ক্ষোভ এই সতর্ক ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি বদলানোর প্রয়োজন।
বিশ্বাস ভেঙে ফেলার চেষ্টা: নবী মুহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে হাস্যরস
নবী মুহাম্মদ (সা.) ভাবনার প্রতি কে বিচার করে এর মাধ্যমে একটা সংঘर्ष স্থাপন করা হয়েছে। যেহেতু নবী মুহাম্মদ (সা.) অন্যদের নির্দেশক ছিলেন তাই যারা এর ভিত্তিতে নিজেদের জীবন সাজায়, বিশ্বাসীদের ব্যক্তিগত ধারণা পরিবর্তন করে।
কারণটি হল নবী মুহাম্মদ (সা.) যিনি প্রেরণ দিয়েছেন তাই বেশ সম্প্রদায় চালানোর জন্য
আমাদের প্রতিভাব
বৃদ্ধি করতে হবে।
Report this page